Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Title
৫-জি বাস্তবায়নে পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবনা-নীতিমালা হচ্ছে
Details

ফাইভ-জি বাস্তবায়নে পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবনা ও নীতিমালা করছে সরকার। পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবনা ও নীতিমালা করতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কাছে তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে।

বিটিআরসির চিঠিতে বলা হয়, বাংলাদেশে টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমাণ বিকাশের ধারাবাহিকতায় সরকার ৫-জি সেবা প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবার সর্বশেষ সংস্করণ হলো ৫-জি প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে ৪-জি প্রযুক্তি অপেক্ষা নেটওয়ার্ক ক্যাপাসিটি বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে এবং বিভিন্ন ধরনের সেবা ও কার্যক্রম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (আর্টিফিসিয়েল ইন্টিলিজেন্স) মাধ্যমে সম্পাদন করা যাবে। এই প্রযুক্তিতে গ্রাহক প্রতি ডাটা স্পিড, স্পেকট্রাল ইফিসিয়েন্সি, মবিলিটি, টাইম ডিলে’র মতো নেটওয়ার্ক ডাইমেনশনগুলো অনেক গুণে উন্নত হবে।

এতে আরও বলা হয়, বর্তমানে প্রচলিত মোবাইল গ্রাহক হিসেবে শুধুমাত্র মানুষকে বিবেচনা করা হলেও ৫-জি প্রযুক্তির অন্যতম প্রধান সার্ভিস হল ‘ইন্টারনেট অব থিংকস (আইওটি)’ যেখানে ‘মেশিন টু মেশিন’ কমিউনিকেশনের জন্য ব্যবহৃত ডিভাইসকেও গ্রাহক হিসেবে বিবেচনা করা হবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সরকারের ৫-জি সেবা প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ৫-জি সংশ্লিষ্ট পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবনা এবং নীতিমালা প্রণয়নের জন্য সরকারের প্রতিনিধি, টেলিযোগাযোগ সেক্টরের নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি, আর্মড ফোর্সেস ডিভিশন এবং অপারেটরদের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গত ৪ আগস্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে’ উল্লেখ করা হয় চিঠিতে।

পরিকল্পনা অনুযায়ী ৫-জি সেবা চালু ও প্রদান করার জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং সরকারের সকল মন্ত্রণালয়/বিভাগ এর অধীনস্থ সব দফতর ও সংস্থার সহায়তার প্রয়োজন উল্লেখ করা হয় চিঠিতে। একটি পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবনা এবং নীতিমালা প্রণয়নে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ এবং অধীনস্থ সকল দফতর ও সংস্থার তথ্যাদি সংযুক্ত ছক তৈরি করে তা পাঠানো হয়েছে।

সেবার নাম, সেবার বর্ণনা, সেবাটি বর্তমানে সফটওয়্যার ভিত্তিক কিনা, ৫-জি-এর মাধ্যমে প্রদানযোগ্য কি না- এসব তথ্য ছকে জানতে চেয়েছে বিটিআরসি।

Images
Attachments
Publish Date
09/11/2019
Archieve Date
31/12/2020